তরুন আর অনভিজ্ঞ ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে নাস্তানাবুদ করায় বাংলাদেশের কৃতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কিন্তু গেল তিন বছরে গেইল, পোলার্ড, হোল্ডারদের বিপক্ষে অ্যাওয়ে সিরিজ নিশ্চিত করা কিংবা ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে শতভাগ জয় ধারাবাহিক বাংলাদেশেরই প্রতিচ্ছবি। তাই দশ মাস পর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রেখে তামিম, সাকিবদের এমন পারফরম্যান্সকে খাটো করে দেখছেননা মোহাম্মদ আশরাফুল।
ওয়ানডে ওপেনিংয়ে অটোমেটিক চয়েজ হয়ে ওঠা লিটন দাস সিরিজে ফ্লপ। তিন ম্যাচে মাত্র ৩৬ রান নামের পাশে বেমানান। টিম ম্যানেজমেন্টের পছন্দ ওয়ান ডাউনে নামা নাজমুল শান্তের ব্যাটও হাসেনি। লিটনের চেয়ে দু রান বেশি করেছেন। তবে এ দু ক্রিকেটারকে নিয়মিত সুযোগ দেয়ার পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান।
প্রথম দু ম্যাচে ব্যাট কিংবা বল হাতে নেয়ার সুযোগ হয়নি সৌম্য সরকারের। তৃতীয় ম্যাচেও যখন নেমেছেন তখন করার কিছুই ছিলো না। তাই সৌম্য সরকারের ৭ নম্বর পজিশন ভাবনার খোরাক।
সুপার লিগের আওতায় হওয়ায় প্রতিটা ম্যাচে টাইগারদের ছাড় না দেয়ার মনোভাবের প্রশংসা করেছেন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় এ ক্রিকেটার।