ইউরোপ, আমেরিকার মত উন্নত বিশ্বের কোন স্টেডিয়াম নয়, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের খসড়া নকশা এটি। ঐতিহ্যের সাথে আধুনিকায়নের হাতছানি... যদিও সংস্কারের অপেক্ষাকে দীর্ঘায়িত করেছে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড নাইনটিন। মূল অবকাঠমো ঠিক রেখেই সাজানো হয়েছে নতুন ডিজাইন।
করোনায় বছরখানেক পিছিয়ে সংস্কার কার্যক্রম। টেন্ডার কার্যক্রম শেষে এই মাসেই ওয়ার্ক অর্ডার পেতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। কিন্তু কাজ শুরু করতে এনএসসির দুশ্চিন্তা স্টেডিয়ামের ব্যস্ত সূচি।
ভিভিআইপির প্রবেশ পথেও আসছে পরিবর্তন। বঙ্গবন্ধুর মুরালের পাশাপাশি ডান দিকের দোকান ভেঙ্গে সেখানে হল অফ ফেমের ফলক নির্মানও আছে পরিকল্পনায়।
মূল মাঠ ও অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকের কাজ হবে সবার শেষে। এলএডি ফ্লাড লাইট, সেড, জায়ান্ট স্ক্রিনসহ আমদানী নির্ভর স্থাপনার কাজ দ্বিতীয় পর্বে। শুরুতে প্রসিডেন্ট বক্স ও ভিআইপি জোন দিয়ে শুরু হবে সংস্কার কাজ। পরে ধাপে ধাপে ব্যবহারকারী ফেডারশনগুলোর সাথে আলোচনা সাপেক্ষে হবে কাজ।
২০২০-২১ অর্থ বছরে সংস্কারের জন্য নির্ধারিত ছিল ৫০ কোটি টাকা। কিন্তু করোনায় ছয় মাস পিছিয়ে এই অর্থ বছরে বাজেট নেমেছে অর্ধেকে।
নতুন রুপে হয়তো দেখা যাবে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামকে কিন্তু চাকচিক্যের বিএনএসে ঠিকই কালো দাগ হয়ে থাকবে ব্যস্ত দোকানগুলো।