করোনায় থমকে ছিলো পুরো দুনিয়া, বাংলার রাজপথ, অলিতে গলিতে নেমেছিলো শুণ্যতা।
এ যেন অপরিচিত এক নগরী। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম থেকে মিরপুর শেরেবাংলায় নেমেছিলো নিরবতা। একটা বছর অদৃশ্য শক্তির বিপরীতে প্রাণের লড়াই, কখনো কান্নাগুলো বৃষ্টি হয়ে ঝড়েছে ঐ ২২গজে। থমকে যাওয়া ক্রীড়াঙ্গন ঘুরে দাঁড়িয়েছে। উঠছে নতুন সূর্য, যার আলোকরশ্মি পড়ছে লাল-সবুজের জার্সিতে। ফিরেছে বাংলার তাবুতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট।
করোনাকালে ঘরোয়া দুই টুর্নামেন্ট দিয়ে ক্রিকেট আয়োজনের অভিজ্ঞতা আছে বিসিবির। এবারের চ্যালেঞ্জটা আরো বড়। আইসিসির নজরদারিতে বাংলাদেশ। বায়ো বাবলের অধীনে প্রথম আন্তর্জাতিক সিরিজ। খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দিতে বিসিবি নিয়েছে নানা পদক্ষেপ। তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে ক্রিকেটার, ম্যাচ অফিসিয়াল ও মাঠকর্মীদের। সীমিত করা হচ্ছে একে অন্যের মাঝে যোগাযোগ।
বায়ো সিকিউর পরিবেশ নিশ্চিত করছে বিসিবি। হোটেল, ট্রান্সপোর্ট, ভেন্যু থেকে শুরু করে সর্বস্তরে। কোন ক্রিকেটার কিংবা স্টাফ করোনা পজেটিভ হলে তাদের জন্য রয়েছে আলাদা পরিকল্পনা।
সফলভাবে সিরিজ আয়োজন করতে সবার সচেতন থাকার বিকল্প নাই বলছেন বিসিবি চিকিৎসক।