গত নভেম্বরের ২০ তারিখ রাতে র্যাব যখন অভিযান শুরু করে মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের প্রাসাদখানায়, তখন সামনে ছিলো নানা প্রশ্ন। কিন্তু পরেরদিন দুপুরের আগেই মিলে যায় অনেক উত্তর।
এরপর দুদফায় ২৭ দিনের রিমান্ডে বহু চাঞ্চল্যকর তথ্য দেন গোয়েন্দাদের কাছে। ২০০১ সালে সোনা চোরাচালান ছেড়ে জমির ব্যবসায় চোখ ফেরান মনির। কোটি টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিয়ে বাগিয়ে দিতেন কাজ।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, একজন মন্ত্রী ও সচিবের প্রত্যক্ষ আশীর্বাদ ছিলো গোল্ডেন মনিরের ওপর। কয়েকজন জনপ্রতিনিধিকে নিয়মিত মাসোহারা দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। একটি বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী ছাড়াও রাজউকের শীর্ষ থেকে অফিস সহায়ক পর্যন্ত ছিলো তার কব্জায়।
গোল্ডেন মনিরকে বছরের পর বছর দুর্নীতি ও অনিয়মে সহায়তা করা আমলা ও কর্মকর্তাদের বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়া শুরু করেছে গোয়েন্দা সংস্থা।