ছিমছাম বন্দর। ঝুট-ঝামেলা নেই। যাত্রীরাও আসা-যাওয়া করেন স্বাচ্ছন্দে।
ঢাকা থেকে বেনাপোল যেতে যে সময় লাগে, দর্শনা-গেদে রুট হয়ে গেলে সেই সময়ে পৌঁছে যাওয়া যায় কলকাতা। সীমান্ত পার হলেই রেল স্টেশন। দিনে নয়টি ট্রেন। ভাড়া মাত্র ত্রিশ রুপি। সময় লাগে আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। শূন্যরেখায় যেতে দুপারেই রাখা আছে ভ্যান। আছে তালিকাভুক্ত ভ্যানচালক।
কিছু যাত্রীসুবিধা বাড়ালে এই বন্দরে যাতায়াতও বাড়বে। যাতে চাপ কমবে বেনাপোলের।
যাত্রীদের মতে, অল্প টাকাতেই কলকাতা যাওয়া যায় এই পথে, ট্রেনও পাওযা যায় সহজেই। তবে অবকাঠামো উন্নয়ন আরও দরকার বলেও জানান তারা।
এখনও ইমিগ্রেশন কাস্টমসের কাজ চলছে একই ভবনে। তবে ইমিগ্রেশনের নতুন ভবন চালু হলে, পাল্টে যাবে পুরো বন্দরের চেহারা। পুলিশ সুপার বলছেন, যাত্রীদের অভিবাসন কার্যক্রমের সেবা বাড়াতে শিগগিরই চাল হবে নতুন ভবন।
বন্দর কর্তৃপক্ষেরও নজর আছে দর্শনায়। যাত্রীসেবার তারাও নিয়েছেন উন্নয়ন পরিকল্পনা।
এখন গড়ে প্রতিদিন দুই হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রীর যাতায়াত দর্শনার জয়নগর চেকপোস্ট দিয়ে।