গত শুক্রবার বিকেলে ধানমন্ডি আট নম্বরের এই বাসার ছাদে ওঠেন মৌমিতা। কিন্তু সন্ধ্যায় তার মরদেহ মেলে বাড়ির পেছনে। ওই তরুণীকে ছাদ পড়তে দেখার দাবি করলেন পাশের সরকারি স্টাফ কোয়ার্টারের এক নিরাপত্তা কর্মী।
স্বজনদের অভিযোগ, প্রতিবেশী ফারজাদ ও তার বন্ধু আদনান মৌমিতাকে প্রায়ই উত্যক্ত করতেন। তাদের অভিভাবকদের কাছে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার মেলেনি।
ঢাকা মেডিকেলের লাশকাটা ঘরে ময়নাতদন্ত হচ্ছে মেয়ের বাইরে বসে মরদেহের অপেক্ষায় বাবা। যার প্রতিটি প্রহর দুঃস্বপ্নের মতো। ময়নাতদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের কোনো আলামত মেলেনি।
পুলিশ বলছে, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বন্ধু আদনানকে আটক করা হয়েছে। তবে, এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা এখনও নিশ্চিত নয়।
ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছে পুলিশ।