গত ৯ ফেব্রুয়ারি মোটর মালিক গ্রুপের দুই পক্ষের লড়াইয়ে, রণক্ষেত্রে পরিণত হয় বগুড়ার চারমাথা এলাকা। ভাঙচুর করা হয় যানবাহনে। বেশকিছু দোকান ও গাড়িতে দেয়া হয় আগুন।
এ ঘটনায় মামলা হয় তিনটি। বেশ কিছু দিন ধরে পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন অভিযুক্তরা।
থানায় গিয়ে বাদীরা মামলার সবশেষ অবস্থা জানতে চাইলে পুলিশ জানায়, ৩০ আসামি ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। প্রতিপক্ষের সন্দেহ হলে তারা যোগাযোগ করেন হাইকোর্টে। মেলে অবাক করা তথ্য। ওই দিন হাইকোর্টের কোন বেঞ্চে আগাম জামিনের শুনানি হয়নি।
বিষয়টি প্রমাণিত হলে, মঙ্গলবার স্বপ্রণোদিত হয়ে হাইকোর্ট ওই ৩০ আসামিকে ৭ দিনের মধ্যে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। সেই সাথে ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
জামিন জালিয়াতির সাথে জড়িত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা।
হাইকোর্টে জামিন জালিয়াতির সাথে জড়িত চক্রটিকে শনাক্তের তাগিদও দেন অ্যাটর্নি জেনারেল।