চারদিনের অভিযানের প্রথম দিনে সোমবার কামরাঙ্গীচর এলাকায় উচ্ছেদ শুরু হলে নিজেদের মালামাল সরিয়ে নেন স্থানীয়রা।
এর আগে, মাইকিং করে অবৈধ স্থাপনা সরানোর নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। যদিও স্থানীয়দের দাবি কোনো নোটিশ পাননি তারা। সেইসাথে অভিযোগ, বৈধ কাগজপত্র থাকার পরও, উচ্ছেদ করা হচ্ছে তাদের।
তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, সীমানা পিলার অনুযায়ী ২০ থেকে ৪৫ ফুট পর্যন্ত নদীতীর উদ্ধার করা হবে।