ভালোবেসে মেহজাবিনকে বিয়ে করেন একই এলাকার কামাল মজুমদার। বাধ সাধে মেয়ের মা। মেহজাবিন অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় কামালের বিরুদ্ধে অপহরন ও ধর্ষনের মামলা করা হয়। মামলার পর গ্রেফতার করা হয় দুজনকে। কামালের ঠাই হয় কারাগারে। মেহজাবিনকে রাখা হয় টঙ্গীর কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।
মেহজাবিন যখন কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে তখন কোল জুড়ে আসে ফুটফুটে এক কন্যা সন্তান। নাম রাখা হয় কাইফা। শিশুটির বয়স এখন তিন মাস।
বৃহস্পতিবার মাসহ কাইফাকে উচ্চ আদালতে হাজির করে পুলিশ। আদালত মেহজাবিনের কাছে জানতে চান তিনি স্বামীর কাছে নাকি বাবার সাথে থাকবেন। সে স্বামীর কাছে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তার অনুমতি দেন আদালত।
তিনমাসের শিশু কাইফা সুযোগ করে দিলো বাবা মাকে একসাথে থাকার। তাই এ আদেশে সন্তুষ্ঠ তার বাবা-মা।
কাইফা মা বাবার সাথে থাকলেও বাবা কামাল মজুমদারের বিরুদ্ধে বউকে অপহরন ও ধর্ষনের মামলা চলবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।