সতীর্থ হত্যার দায়ে অভিযুক্ত বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থী। যাদের ভেতর ৩ জন এখনও পলাতক। বাকি ২২ আসামিকে হাজির করা হয় বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আদালতে। পুলিশের দেয়া অভিযোগ পত্রের ওপর প্রথম দফার শুনানিতে ১৩ জনের আইনজীবীর বক্তব্য শুনেন বিচারক। এসময় তারা দাবি করেন, এটি ইচ্ছাকৃত হত্যা নয়। এর বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে রাষ্ট্রপক্ষ।
আসামিদের বের করার সময় বাইরে অপেক্ষারত স্বজনরা বলেন, তাদের সন্তানরা বীরের বেশে বেরিয়ে আসবে।
এই ইস্যুতে আইন সংশোধন করে অডিও-ভিডিওকে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের দাবিতে আদালত চত্বরে মানববন্ধন করেন আইনজীবীরা।
গত বছর ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরে বাংলা হলে বন্ধু ও ছাত্রলীগের বড়ভাইদের নির্যাতনে নিহত হন তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার।
এদিকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে রেসিডেন্সিয়াল মডেলের শিক্ষার্থী নাইমুল আবরার নিহতের মামলায় কিশোর আলো সম্পাদক সাহিত্যিক আনিসুল হক, গীতিকার কবির বকুলসহ পলাতক ৫ জনের মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন মহানগর দায়রা জজ আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ সেপ্টেম্বর।