সংবাদ সম্মেলনে বলা হয় কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের ২৫ থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলোর অবস্থান হবে। যা বাস্তবায়িত হলে ১১টি বড় পাবলিক পার্ক, বণ্য প্রাণীর অভয়ারণ্য ও জীববৈচিত্র্য হুমকিতে পড়বে।
কেন্দ্রগুলো স্থাপিত হলে ২০৩১ সাল নাগাদ কেন্দ্রগুলো থেকে প্রতিবছর ৭২ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হবে, যা তৈরি করবে পরিবেশের জন্য ভয়াবহ ঝুঁকি।
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কেন্দ্রগুলো নির্মিত হলে এর আশেপাশের এলাকা দোযখের মত হয়ে যাবে।