বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, সাব রেজিস্ট্রি অফিস আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে। এটি ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়ে আসলে অভিযোগ কমবে। কারণ বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জটিল। তাই ব্যবস্থাটি অটোমেশন করা গেলে এই জটিলতা থাকবে না।
ভুমি মন্ত্রণালয়ের সেবার মান নিয়ে তিনি বলেন, সেবার মানে তিনি সন্তুষ্ট নন। গুণগত সেবার লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে কাজ চলছে।
প্রসঙ্গত, ৯ সেপ্টেম্বর (সোমবার) ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব রেজিস্ট্রার অফিসের অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসগুলোতে সেবা পেতে প্রতিটি পদক্ষেপে সেবাগ্রহীতাদের ৫০০ থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়। এই খাতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে বড় ধরনের দুর্নীতি ও ঘুষ লেনদেন চলে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে একজন সাব-রেজিস্ট্রারকে বদলি করতে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ লেনদেন হয়েছে।