
ফাইল ছবি
প্রতিটি নারীর জীবনে বিশেষ মুহূর্ত অন্তঃসত্ত্বার ৯ মাস। এ সময় নিজের শরীরে অন্য এক প্রাণের তিলে তিলে বেড়ে ওঠার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারেন না কোনো নারী। ভয়-আনন্দ সব মিলে এক মিশ্র অনুভূতি কাজ করে। একই সঙ্গে কৌতূহল কাজ করে—গর্ভের সন্তান কি ছেলে হবে, নাকি মেয়ে।
বাড়ির বৃদ্ধ মা কিংবা দাদিরা এ সময় নানা প্রচলিত কথা বলে থাকেন। যা থেকে ধারণা করা যায়, গর্ভের সন্তান ছেলে, না মেয়ে। এবার তাহলে হিন্দুস্তান টাইমসের খবর অনুযায়ী গর্ভাবস্থার কিছু লক্ষণ দেখে নেয়া যাক।
১. মর্নিং সিকনেস, বলা হয়ে থাকে গর্ভের সন্তান যদি মেয়ে হয় তাহলে মর্নিং সিকনেস হয়ে থাকে। মাথা ঘোরার মতো সমস্যাও দেখা দিয়ে থাকে। আর ছেলে হলে অন্তঃসত্ত্বা নারীর কোনো সমস্যাই হয় না।
২. গর্ভের সন্তান মেয়ে হলে নাকি বেশি মুড সুইংস হয়। কথায় কথায় রাগ ও কান্না পেয়ে থাকে। আর সন্তান ছেলে হলে এর বিপরীত হয়।
৩. শোওয়ার ধরন থেকেও অনেক সময় বোঝা যায়, সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে। ছেলে হলে বাম দিক ফিরে শুতে পছন্দ করেন অন্তঃসত্ত্বা নারীরা। মেয়ে হলে ডান দিক করে ঘুমিয়ে থাকেন।
৪. ত্বক ও চুলে যদি তৈলাক্ত ভাব, ব্রণের মতো সমস্যা হয় তাহলে বলা হয়ে থাকে কন্যাসন্তান আসতে যাচ্ছে। অন্তঃসত্ত্বা নারী যদি দেখতে আরও বেশি সুন্দরী হয়ে যায়, তাহলে পুত্রসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হলে গর্ভে কন্যাসন্তান বেড়ে উঠছে। আবার ওই নারীর যদি ঝাল বা টক খেতে ইচ্ছা করে তাহলে পুত্রসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
✪ আরও পড়ুন: ঘামের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ, পারফিউম ছাড়াই দুর্গন্ধ দূর করার ৬ উপায়
৬. আবার প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী অন্তঃসত্ত্বা নারীর হৃদস্পন্দন হার বেশি হলে মেয়েসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৭. এছাড়া বলা হয়ে থাকে, বেবি বাম্প দেখেও বোঝা যায় গর্ভের সন্তান ছেলে, না মেয়ে হবে। বেবি বাম্প যদি নীচের দিকে ঝোলা থাকে তাহলে ধরে নেয়া হয় ছেলে হবে। আবার বেবি বাম্প পেটের মাঝামাঝি জায়গায় এবং বেশি উঁচু হলে মেয়ে সন্তান হবে বলা হয়।
আর



















