দফায় দফায় সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে রূপ নিয়েছে ইয়াঙ্গুন। লেডান-সহ কয়েকটি এলাকায় বিক্ষোভকারীদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ।
হামলা থেকে বাঁচতে হেলমেট আর হাতে তৈরি ঢাল নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে যোগ দেন হাজারো মানুষ। বিক্ষোভে উত্তাল, দাওয়েই, কালে, লাসিওর মতো শহরগুলো।
বিক্ষোভকারীদের দমন-নিপীড়নে জান্তা সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন বিশ্বনেতারা। এতে আরো দুই সেনা কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো সংগঠন।
জাতিসংঘে মিয়ানমারের আইনপ্রণেতাদের দূত ড. সাশা বলেন, 'সন্ত্রাসবাদ কায়েম করছে মিয়ানমারের সেনা সরকার। সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে তারা। নিজেদের চরিত্র বিশ্বের সামনে তুলে ধরছে।'
জান্তা সরকারের পতন দাবিতে, চলমান বিক্ষোভের সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিনে রোববার প্রাণ গেছে অন্তত ১৮ জনের। আটক হাজারের বেশি।