কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, সকালে শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে দেখতে পান তিনটি স্তম্ভই কে বা কারা ভেঙে ফেলেছে। বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায় পুলিশ। এসময় অস্থায়ীভাবে সেটি ফের নির্মাণ করে দেয়া হয়। এর সাথে জড়িতের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়।
কলেজ প্রতিষ্ঠার পর ২০০২ সালে শহীদ মিনারটি নির্মাণ করা হয় বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।