৮৫ বছর বয়সী কুলসুম বেগমের এখন একটাই দুঃশ্চিন্তা, ভাঙনের হাত থেকে বাড়ি রক্ষা করতে পারবেন তো? এর উত্তর জানা নেই তার। জানা নেই মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার ঝামা মহেশপুর গ্রামের কারও। নদী শান্ত হলেও বাঁধ একটু একটু করে ভাঙতে ভাঙতে এখন বসতবাড়ি ভাঙার উপক্রম।
নদী ভাঙনের কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা মিললো মধুমতি নদীতে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। এর ফলে বসতবাড়ি বিলীনের শঙ্কা দেখা দিলেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না পানি উন্নয়ন বোর্ড।
জেলা প্রশাসক আশরাফুল আলম বলছেন, বালু উত্তোলনের জন্য ইজারা দেয়ার দায়িত্ব তাদেরই। তবে এর ফলে ভাঙছে কিনা তা দেখার কথা পানি উন্নয়ন বোর্ডের।
ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ মেরামত করে বাড়ি বাঁচানোর দাবি নদীপাড়ের মানুষের।