ধর্ষণ মামলার আসামির সাথে ভুক্তভোগী নারীর বিয়ে। হাইকোর্টের কাছ থেকে অনুমতি পেয়ে গেল ১৯ নভেম্বর এমন বিয়ের আয়োজন হয় ফেনী কারাগারে।
এরপরই জামিন আবেদন করেন আসামি জিয়াউদ্দিন। অবশেষে সোমবার সকালে জিয়াউদ্দীনকে এক বছরের জন্য জামিন দেন বিচারপতি এনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
এ সময় আদালত বলেন, নানা কারণে দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের হার বেড়েছে এবং শিক্ষিতদের মাঝে এটি বেশি। ঘটনা না জেনেই মামলা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায়; নারীবাদীদের সমালোচনাও করেন হাইকোর্ট। সেই সাথে ধর্ষণের এ মামলায় ভুক্তভোগীর ভূমিকা প্রশংসনীয় বলেও মন্তব্য করেন আদালত।
ফেনী কারাগার কর্তৃপক্ষ বলছে, হাইকোর্টের জামিন আদেশ পৌঁছলেই নেয়া হবে পরবর্তী পদক্ষেপ।
১৯ নভেম্বরই নাটোরের আদালতে ভুক্তভোগীর সাথে ধর্ষণ মামলার আসামি মানিক হোসেনের বিয়ে হয়। ওই দিনই জামিন পান তিনি। তবে, এখনও কারাগারে আদেশের কপি না পৌঁছানোয় মুক্তি পাননি মানিক।