নাটোরের হালতি বিল থেকে ধীরে ধীরে নামছে পানি। কদিন পরই চাষাবাদে ব্যস্ততা বাড়বে কৃষকদের।
কিন্তু বোরো ধান ও রবিশস্যের আবাদ নিয়ে শঙ্কা কাটছে না তাদের। অভিযোগ, বিলের বিভিন্ন পয়েন্টে বাঁধ দিয়ে মাছ ধরছে প্রভাবশালীরা। এতে ভেসে আসা কচুরিপানা আটকে থাকায় চাষের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে অন্তত ৫ হাজার হেক্টর জমি। একই অবস্থা চলন বিলেরও।
বিলে অবৈধভাবে বাঁধ দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে, কয়েকজন দ্রুত সটকে পড়েন। একজন কথা বললেও মেলেনি সদুত্তর।
পাবনার চলনবিল অংশে দুর্ভোগ কমাতে যে সাবমারসিবল সড়ক তৈরি করা হয়েছিল, তাই এখন গলার কাঁটা কৃষকদের।
রাস্তা উঁচু হওয়ায় ভাঙ্গুরার বিশাকোল-সাতবাড়িয়া এলাকা থেকে শিগগিরই নামছে না বানের পানি। দুই বছর ধরে এমন সংকটে বাড়ছে লোকসান।
চলন বিলের এই অংশে জলাবদ্ধতা দূর হলে, চাষাবাদের উপযোগী হবে অন্তত ৫ হাজার হেক্টর জমি। লাভবান হবেন ১৫ গ্রামের কৃষক।