ইট পোড়ানো আইন ২০১৮ অনুযায়ী, কৃষি জমি ও জনবসতি এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে কোন ইটভাটা স্থাপন করা যাবেনা। কিন্তু সেই আইনের তোয়াক্কা করছেন না এখানকার বেশির ভাগ ইটভাটা মালিকরা।
ফসলি জমিতে ভাঁটা হওয়ায় জমির ফসল নষ্ট হচ্ছে বলে জানান স্থানীয় কৃষকরা। অভিযোগ রয়েছে, কৃষি জমি নষ্ট করে দুই উপজেলায় গড়ে উঠেছে অন্তত ২৫ থেকে ৩০টি ইটভাটা। এছাড়া ইটভাটার মালবাহী গাড়ি চলাচলে ফসলি জমির ওপর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে রাস্তা। কেউ প্রতিবাদ করলে পড়তে হচ্ছে রোষানলে বলে জানান স্থানীয়রা।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ এম সালাহউদ্দিন মনজু বলেন, কেউ যদি আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে আমরা ব্যবস্থা নিব। তবে সূক্ষ প্রমাণ পেলে আমরা তদন্ত করে দেখব।
ইটভাটায় শিশুদের দিয়ে কাজ করানোরও অভিযোগ উঠেছে। যদিও তা অস্বীকার করছে মালিকপক্ষ।