তিন্নির মা হালিমা বেগম বাদি হয়ে শুক্রবার রাতে ধর্ষণ ও আত্মহত্যা প্ররোচনার অভিযোগে ৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে। পরিবারের পক্ষ থেকে শুরুতে নির্যাতনের অপমান সইতে না পেরে আত্মহত্যা বলা হলেও পরে ধর্ষণ মামলা করা হয়।
স্বজনরা জানান, শৈলকূপার শেখপাড়া গ্রামের উলফাৎ আরা তিন্নির বড় বোন মুন্নীকে ফিরিয়ে নিতে চাপ দিচ্ছিলো প্রাক্তন স্বামী জামিরুল। এর জেরে বৃহস্পতিবার রাতে তাদের বাড়ি এসে ঘরে ভাংচুর চালায়। এ ঘটনার পর তিন্নিকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে কুষ্টিয়া হাসপাতালে নিলেও বাঁচানো যায়নি তিন্নিকে।