রাজশাহীর বাগমারায় আত্রাই ও বারনই নদীর পানি বেড়ে, ভেঙে গেছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩টি অংশ। এতে প্লাবিত হয়েছে ১৬টি ইউনিয়ন। তলিয়েছে কয়েকশ' হেক্টর ফসলি জমি। ভেসে গেছে মাছের ঘের। পানিবন্দি হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ। কাঁচা ঘর ভেঙে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছেন অনেকে।
নাটোরেও নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে বইছে। কলম, শেরকুল, চৌগ্রামসহ পৌর এলাকায় তলিয়েছে তিন হাজার হেক্টর জমির আমন ধান। বাড়িঘর ডুবে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রে আসছেন, বানভাসি মানুষ।
গাইবান্ধায় তিস্তাসহ সবগুলো নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে শহরের হাসপাতালসহ গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও সাঘাটার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
নওগাঁয় তৃতীয় দফার বন্যায় মান্দা, আত্রাই ও সদর উপজেলার বেশকিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৩০ গ্রামের মানুষ। তলিয়ে গেছে ১০ হাজার হেক্টর জমির ফসল।