ভিনদেশি কফিগাছ। নীলফামারির কিশোরগঞ্জে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চাষীদের ছোট ছোট বাগানের এমন সাফল্যে, বেড়েছে আত্মবিশ্বাস।
ছোট ছোট কফি বাগানগুলো আকৃষ্ট করছে আশেপাশের মানুষকেও। সাফল্য দেখে তারাও কফি চাষে উদ্বুদ্ধ। তাই কেউ কেউ পরিকল্পনা করছেন বড় বড় বাগান তৈরির। কেউবা ভাবছেন প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা দেয়ার।
নতুন অথচ বাণিজ্যিক বাগানকে লাভজনক করতে গুরুত্ব আছে স্থানীয় কৃষি বিজ্ঞানিদের। কিশোরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেছেন, শুরুতেই চাষীরা লোকশানের মুখে পরলে কফি চাষ সম্প্রসারণ মুখ থুবড়ে পড়বে।
নীলফামারি জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মাজেদুল ইসলাম বলছেন, নীলফামারির ভূমি কফি চাষের জন্য উপযোগী, চলতি বছরই জেলায় ১০০ বিঘার কফি বাগান সৃজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যা থেকে আগামি মৌসুমে উৎপাদিত হবে ৩৫ টন কফি।
কৃষি অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে দেশের পাহাড়ি জেলাগুলোতে বছরে ৬০ টন কফি উৎপাদন হয়।
/p>