তলিয়ে গেছে কয়েকশ হেক্টর কৃষিজমি। ভেসে গেছে মাছের ঘের। এদিকে দুইদিন আগে জেলার দ্বীপপুর ইউনিয়নের বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে গেলেও, ভাঙন ঠেকাতে নেয়া হয়নি কোন ব্যবস্থা। আর গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর টোংরাদহে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভাঙন অংশ তিনদিনেও মেরামত হয়নি।
ফলে ভাঙনের অংশ দিয়ে অন্তত দশটি গ্রামে ঢুকছে করতোয়া নদীর পানি। আর নাটোরের নদ-নদীর পানি বাড়ায়, সিংড়া ও নলডাঙ্গা উপজেলার নিচু এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। তলিয়ে গেছে তিন হাজার হেক্টর জমির আমন ধান।