ঈদের নামাজ আদায় করেছেন কিন্তু মনে একটা চাপা কষ্ট রয়েছে খুলনা মহনগরীর ষাটোর্ধ বয়সি শেখ উজির আলীর। কেননা প্রতিবার ঈদগাহে উৎসব আমাজে নামাজ পড়লেও এবার নামাজ পড়েছেন মসজিদে।
করোনা সংকটের কারণে মহানগরীর বিভিন্ন মসজিদে এবার হয়েছে ঈদের জামাত।
রাজশাহীতে মসজিদে মসজিদে হয়েছে ঈদের জামাত। স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দুরুত্ব মেনেই নামাজ আদায় করেন মুসল্লীরা। সংক্রমণ ঠেকাতে কোলাকুলি থেকে বিরত ছিলেন সবাই।
রংপুরে এ যেন অন্যরকম এক ঈদ। উৎসবের দিনেও মুখে মাস্ক চারিদিকে সামাজিক দুরত্ব, এর মাঝেই মসজিদে ঈদের নামাজ পড়েছেন সবাই।
সামাজিক দুরত্ব মেনে ঈদের নামাজ হয়েছে বরিশালের বিভিন্ন মসজিদে। কম সংখ্যক মুসল্লীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রতিটি মসজিদে আয়োজন করা হয় একাধিক ঈদ জামাতের। মোনাজাতে করোনা থেকে মুক্তি পেতে আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া হয়।
পূণ্যভূমি খ্যাত সিলেটের হযরত শাহজালাল জামে মসজিদে ঈদের জামাতে অংশ নেন মুসল্লীরা। যেখানে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি কঠোরভাবে মানা হয়।
চট্টগ্রামে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে ঈদের জামাতে অংশ নেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা। করোনার সংক্রমণ রোধে নেয়া হয় নানা রকম স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
ময়মনসিংহে আঞ্জুমান ঈদগাহ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় ঈদের প্রধান জামাত। এছাড়াও বগুড়া, গোপালগঞ্জ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, দিনাজপুর, সুনামগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সামাজিক দুরত্ব মেনে ঈদের নামাজ আদায় করা হয়।