গতরাতে এ দুর্ঘটনার পর সকালে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা। তবে দুপুরে জোয়ার এলে উদ্ধার তৎপরতা স্থগিত রাখতে হয়। ভাটা শুরু হলে পুনরায় তল্লাসি চলবে বলে জানান, ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার নাথ। চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে ৩৭টন পাথর নিয়ে কালিগঞ্জ যাবার সময় পুরনো সেতুর ডুবে থাকা খুঁটির সাথে আটকে গিয়ে ফুটো হয় বাল্কহেডটি। পরে সেটি ডুবে যায়।
এসময় নৌযানটিতে থাকা ২৯ জনের মধ্যে দুই শ্রমিক রহমত আলী ও আবুল কালাম নিখোঁজ হন। এছাড়াও গুরুতর আহত হন আব্দুল আউয়াল ও নুরুল ইসলাম।