এজন্য নেয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। লালদিয়ারচরের এ ও সি ব্লকের প্রায় ৫২ একর জায়গায় ৬জন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সকাল থেকে চলবে এ অভিযান। ফলে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছে বাস্তুহারা হতে যাওয়া হতভাগ্য মানুষরা। তবে অনেকেরই নেই অন্য কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই। ফলে চরম অনিশ্চয়তায় নিজেদের ঘর ভেঙ্গে মালামাল নিয়ে চলে যেতে হচ্ছে ২৩শ পরিবারের ১৪ হাজার মানুষকে।
আদালতের রায়ে এ উচ্ছেদ অভিযান চালাবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে মেলেনি পুনর্বাসনের কোন আশ্বাস। ১৯৭২ সালে বিমানবাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটি সম্প্রসারণে সেখানকার মানুষদের লালদিয়ারচরে স্থানান্তর করে বঙ্গবন্ধুর সরকার।