শীত উপেক্ষা করেই কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভিড় করেন, ভোটাররা। সকাল ১০টার দিকে নগরীর চকবাজারে বিএড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন। এসময় এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়ার অভিযোগ করেন।
শাহাদাত হোসেন বলেন, সব এজেন্টকে মেরে বের করে দিয়েছে সকালে। আমি সকাল ৬টা থেকে মনিটরিং করছিলাম। ওভারঅল দেখলাম, বেশিরভাগ এজেন্টকে তারা মেরে বের করে দিয়েছে। এজেন্টদের জিজ্ঞেস করলাম, তারা বললো, হ্যাঁ কার্ড-টার্ড ছিড়ে বের করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পিসাইডিং অফিসারকে জিজ্ঞেস করতে হবে, ধানের শীষের এজেন্ট নাই কেন? যদি একজন প্রার্থীর এজেন্ট না থাকে তাহলে উনাকে জিজ্ঞেস করতে হবে যে, ওই প্রার্থীর এজেন্ট কোথায় গেল, এরা কোথায়? নির্বাচন কমিশনেরই একটি অংশ এজেন্ট। এটা দেখা তাদেরই দায়িত্ব।
শাহাদাত হোসেন বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তা হাসানুজ্জামানকে বিষয়টি জানালে তিনি দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাচন কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে বলেন। কিন্তু প্রিসাইডিং অফিসার তার কক্ষে দরজা বন্ধ করে বসে রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, ভোটে আমি শেষ পর্যন্ত থাকবো। তাদের ভোট ডাকাতির মুখোশ সারাবিশ্বকে জানাবো। প্রশাসন আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে জয়ী করতে উঠেপড়ে লেগেছে। প্রশাসন আমাদের সহযোগিতা করছে না।
এদিকে নগরীর বহদ্দারহাটে এখলাছুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন, নৌকার প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। এছাড়া কয়েকটি স্থানে বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষের খবর মিলেছে।