রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সবশেষ তিনদিনে সংঘর্ষে সাতজন নিহত হবার পর পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এই রোহিঙ্গা যুবক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও বার্তায় বলছিলেন, কিভাবে বা কারা জন্ম দিচ্ছে এই সংঘাতের।
ওই যুবকের মতে, সংঘাতের পেছনে থাকতে পারে বিশেষ কোন মহলের ইন্ধন। যার কলকাটি নাড়া হয় বাইরে থেকে। তাই, সাবধান করছিলেন সাধারণ রোহিঙ্গাদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে সক্রিয় মুন্না বাহিনী আর আনাস বাহিনী। তাদের আধিপত্যের লড়াইয়ের নেপথ্যে দৃশ্যত বলা হচ্ছে, ক্যাম্পের নিয়ন্ত্রণ নেয়া।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হানাহানি নতুন নয়। তবে সবশেষ সংঘাত ভাবিয়ে তুলেছে প্রশাসনকেও।
সংঘাতের জন্য ইন্ধনের অভিযোগ গেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছেও। তাই বিষয়টি খতিয়ে দেখার কথা বলছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন।
পরিস্থিতি আরও নাজুক হবার আগেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবার তাগিদ স্থানীয়দের।