করোনার কারণে ৫ মাসেরও বেশি সময় বন্ধ ছিল বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। ৬৫টি শর্তে যা উন্মুক্ত করে দেয়া হয় গেল ১৭ আগস্ট।
তবে সৈকতে বেড়াতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটকই তোয়াক্কা করছেন না বিধিনিষেধের। মাস্ক পরা কিংবা দূরত্ব মানাসহ সবকিছু অনেকটাই উপেক্ষিত। অভিজাত হোটেলগুলোতে স্বাস্থ্যসচেতনতা কিছুটা থাকলেও মানা হচ্ছে না সাধারণ হোটেল-মোটেলে।
এমন গাছাড়া পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন চিকিৎসক আর স্বেচ্ছাসেবকরা। কেননা উন্মুক্ত করে দেয়ার দিনে যেখানে পর্যটন এলাকায় করোনায় শনাক্ত ছিল ১৭ জন, ১০ দিনের ব্যবধানে তা উন্নীত হয়েছে ৭০ জনে।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক পিন্টু কুমার রায় বলছে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে প্রচারণা অব্যাহত আছে। এখানে ব্যক্তিসচেতনতা জরুরি।
কক্সবাজার পৌর এলাকায় সাড়ে ৪ শতাধিক হোটেল মোটেল ছাড়াও পর্যটন স্পট রয়েছে ৫টি। যেখানে এখন প্রতিদিন ভিড় করে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ।
বিস্তারিত ভিডিওতে-