ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে আমদানি-রপ্তানি ও যোগাযোগ সুবিধা বাড়াতে ২০১৭ সালে যাত্রা শুরু করে সিলেটের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর, তামাবিল। এ বন্দর দিয়ে মূলত কয়লা ও পাথর আমদানি করেন দেশের ব্যবসায়িরা।
কিন্তু অতিরিক্ত মাশুল চার্জের কারণে তামাবিলের ডাম্পিং ইয়ার্ড ব্যবহারে আগ্রহী নন আমদানিকারকরা। ফলে বন্দরের বাইরে রাস্তায় কিংবা বনবিভাগের খালি জায়গায় যত্রতত্র কয়লা-পাথর ডাম্পিং করেন তারা। এতে বিপর্যস্ত আশপাশের পরিবেশ।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতি ট্রাকে দুই হাজার টাকা মাশুল চার্জের কারণে প্রতি ফুটে পাথরের দাম বাড়ে ৮-৯ টাকা। এছাড়া স্থলবন্দরের যথাযথ সেবা না পাওয়ার কথাও জানান তারা।
দ্রুত সময়ের মধ্যেই বাড়তি শুল্ক বিষয়ক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
শুল্ক জটিলতা কাটিয়ে তামাবিল স্থলবন্দর সচল রাখা গেলে এ বন্দর দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে নতুন আরো অনেক পণ্য আমদানি সম্ভব বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।