প্রায় সময় গণমাধ্যমে সংবাদ হয় বেসিক ব্যাংক কেলেংকারির চার্জশিট কবে। দুর্নীতি মামলায় ১৮০ দিনের মধ্যে দুদকের চার্জশিট দেয়ার কথা থাকলেও বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির ৫৬ মামলার একটিরও চার্জশিট দিতে পারেনি দুদক। আর তাই প্রায়ই এর আসামিরা নানা অজুহাতে হাইকোর্টে জামিন চাইতে আসেন।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে মোহাম্মদ আলী নামে এক আসামী হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন। আবার সর্বোচ্চ আদালতের তোপের মুখে পড়ে দুদক। আদালত সাফ জানতে চান কবে নাগাদ হবে চার্জশিট। মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে, বেসিক ব্যাংক নিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দাখিল করে দুদক। বলা হয়, কেলেংকারির ৩১০০ কোটি টাকা ফিরেছে সরকারি কোষাগারে।
রিপোর্টে আরও বলা হয়, পাচার করা অর্থের গতি পথ নির্ধারণ করতে না পারায় ফেরানো যায়নি বাকি এক হাজার কোটি টাকা। কেন তদন্ত শেষ করতে এত সময় লাগছে হাইকোর্টে তার একটি ব্যাখাও দিয়েছে দুদক।
তবে এ মামলার অন্যতম আসামি মোহম্মাদ আলীকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। পুরো বিষয়ে সময় নিয়েছে দুদক।