ধরলার তীরবর্তী চর মাধবরাম গেলো বছরের বন্যায় এ চরের বড় অংশে পরেছে বালুর স্তর।
জমিতে বালুর আস্তর আর্শিবাদ হয়ে এসেছে স্থানীয় কৃষকদের কাছে। বালু মাটি সূর্ষমুখি চাষাবাদ উপযোগী হওয়ায়, স্থানীয় এই কৃষক এ বছর ৫০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখির চাষাবাদ করেছেন। খরচ কম হওয়ার অন্যরাও ঝুঁকছেন এ চাষাবাদে।
কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর বলছে, চরাঞ্চলে ৪৫ হেক্টর জমি সূর্যমুখি চাষের উপযোগী। তাই সঠিক ব্যবস্থাপনা করতে পারলে, সূর্যমুখি চাষাবাদে বদলে যাবে স্থানীয় কৃষকদের জীবনমান।
কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মঞ্জুরুল হক বলছেন, সূর্যমুখি তেলবীজের বাজার দর হতে পারে ৩২ কোটি টাকা।