করোনায় দীর্ঘ ৬৬ দিন বন্ধ থাকার পর ৩১ মে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শুরু হয় লেনদেন। এরপর ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে সূচক। ফলে গেলো বছরের শেষ ৭ মাসে সূচক বাড়ে ১৩শ ৯৪ পয়েন্ট।
সূচক ও লেনদেনের ইতিবাচক এই প্রবণতা আরও গতিশীল হয় নতুন বছরে। জানুয়ারির ১৭ কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচকে আরও যোগ হয়ে পয়েন্ট। লেনদেন ছাড়ায় ২৫ শ কোটি টাকার ঘর। বড় মূলধনের কোম্পানির শেয়ার দামের উর্ধ্বমুখি প্রবণতা বাড়ায় বাজার মূলধনও। ফলে গেলো ১৪ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন প্রথমবারের মতো স্পর্শ করে ৫ লাখ কোটি টাকার মাইলফলক।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজারে অর্থের প্রবাহ বেড়েছে। ফলে সূচক ও লেনদেন বাড়ছে। তবে মৌলিকভাবে পুঁজিবাজার শক্তিশালী করতে না পারলে, ইতিবাচক এই প্রবণতা ধরে রাখা কঠিন হবে বলে মত তাদের।
পুঁজি নিরাপদ রাখতে হুজুগে বিনিয়োগ না করে বিচার বিশ্লেষন করে শেয়ার কেনার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।