বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য সহযোগী ইউরোপীয় ইউনিয়ন। যেখানে রপ্তানি হয়ে থাকে তৈরি পোশাকের ৬৪ শতাংশ। অস্ত্র ছাড়া সবকিছুর আওতায়, প্রবেশাধিকারের ক্ষেত্রে শূন্য শুল্ক সুবিধা থাকায় দীর্ঘদিন ধরেই দেশগুলোতে সুবিধাজনক অবস্থানে বাংলাদেশ। কিন্তু স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উঠে গেলে বাতিল হয়ে যাবে সেই সুযোগ। তাহলে ব্যবসা ধরে রাখা যাবে কিভাবে?
সিপিডির হিসাবে, চলমান জিএসপি সুবিধা উঠে গেলে বাজারগুলোতে গড়ে পৌনে নয় শতাংশ শুল্ক গুণতে হবে বাংলাদেশকে। যার ফলে সার্বিক রপ্তানি কমে আসবে পৌনে ছয় শতাংশ। এই সুবিধা ধরে রাখার একমাত্র উপায় দেশগুলোতে জিএসপি প্লাস সুবিধা নেয়া। কিন্তু, সেটি অর্জনে শ্রম আইনের সংযোজন, কর্মপরিবেশের উন্নয়নসহ আসতে হবে ব্যাপক পরিবর্তন।
করোনাকালে বাংলাদেশের উৎপাদন খাতের নানা সঙ্কট তুলে ধরেন শ্রমিক নেতারা। বলেন, প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মধ্যে এখনো ব্যবধান বড়। যা কমাতে সরকারি নজরদারির পাশাপাশি, উদ্যোক্তাদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে।