করোনার ধাক্কায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে তাৎক্ষণিকভাবে একাধিক প্রণোদনার ঘোষণা আসে সরকার থেকে। বাস্তবায়নও শুরু হয় দ্রুত। কিন্তু, গতি খানিকটা থেমে যায় মাঝপথে গিয়ে। অর্থমন্ত্রণালয়ের হিসেবে ২১টি প্যাকেজে মোট অঙ্ক দাঁড়ায় ১ লাখ ২১ হাজার কোটির ওপরে। যার অর্ধেকের বেশি ছাড় করা সম্ভব হয়েছে অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু, সমস্যা রয়ে গেছে বিতরণ এবং ব্যবস্থাপনায়। তারই বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয় এই আয়োজনে।
অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সরকারের নেয়া তাৎক্ষণিক উদ্যোগের প্রশংসা করেন বক্তারা। কিন্তু, অভিযোগ ওঠে মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন এবং ব্যাংকগুলোর ভূমিকা নিয়ে। যাতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হন ছোট উদ্যোক্তারা। সেই অভিজ্ঞতা মাথায় নিয়ে, এবার দ্বিতীয় ঢেউয়ের শঙ্কা বিশ্লেষকদের। দাবি জানান, নতুন উদ্যোগের জন্য বাড়তি প্রস্তুতির।
এ সময় বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ প্রধান জানান, করোনা ধাক্কা সামলাতে বহু দেশের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। তার সাথে তাল মিলিয়ে তাই সহযোগিতার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয় জাপান।
অনুষ্ঠানে এলডিসি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জগুলোকেও সামনে আনেন বক্তারা।