বেশ কিছুদিন ধরেই অস্থির আলুর বাজার। বেশি দামে দিশেহারা ক্রেতারা। সবচেয়ে বিপাকে পড়েন খেটে খাওয়া মানুষ। এ অবস্থায় বাজার নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে প্রশাসন। বাজারের পাশাপাশি সরবরাহ ঠিক রাখতে হিমাগারেও অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
তবে অভিযোগ উঠেছে, খাবার আলুর পাশাপাশি বীজ আলু ছেড়ে দেয়ার জন্য দেয়া হচ্ছে চাপ। ফলে অনেকেই বাধ্য হচ্ছে বীজ আলু ছেড়ে দিতে। এতে ক্ষুব্ধ হিমাগার মালিকরাও।
কৃষি কর্মকর্তারা জানান, হিসেব মতে এ মৌসুমে চাষের জন্য আলু বীজের দরকার ৮৬ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু মজুদ আছে ৬৫ হাজার মেট্রিক টন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোমানা রিয়াজ অবশ্য চাপ প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। জানান, নিয়ম মেনেই চলছে অভিযান।
স্থানীয়রা জানান, বারবার বন্যায় অন্য সবজির উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় বাড়তি চাপ পড়েছে আলুর উপর। এর ফলে তীব্র হয়েছে সংকট।