চালের দাম বাড়ার পেছনে অন্যতম কারণ হিসেবে বরাবরই উঠে আসে ধান-চাল মজুদ করার বিষয়টি। সম্প্রতি খোদ খাদ্যমন্ত্রী জানান, দেশের বিভিন্ন জেলার মিলগুলোতে ব্যাপক ধান ও চালের মজুদ রয়েছে।
মন্ত্রীর বক্তব্যের দুদিন পরেই বৃহস্পতিবার বিকেলে দিনাজপুরে অভিযানে নামে প্রশাসন ও খাদ্য বিভাগ। সদরের উলিপুর ও পশ্চিম শিবরামপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে হৃদয় অটো রাইস মিলের গোডাউনে ৬৫০ মেট্রিকটন এবং ব্লু বেল অটো রাইস মিলে ২ হাজার ৭শ মে. টন ধানের মজুদ পাওয়া যায়।
অপরাধের কথা স্বীকার করে গোডাউন কর্তৃপক্ষের দাবি মজুদের নিয়ম জানা নেই তাদের।
এদিকে সরকার নির্ধারিত দামে মিলারদের কাছে থেকে চাল পাচ্ছেন না খুচরা ব্যবসায়িরা। যার প্রভাব পড়ছে সাধারণ ভোক্তাদের ওপর। যদিও চালকল মালিকদের দাবি ধানের সংকটে সরকার নির্ধারিত দামে চাল বিক্রি করতে পারছেন না তারা।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বলছেন, ধান চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং আরো বাড়ানো হবে। অবৈধভাবে ধান-চাল মজুদ বন্ধের আহ্বান প্রশাসনের।