বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান ভিত্তি প্রবাসী আয়। বিশ্বের ১৬৯ দেশে থাকার এক কোটির বেশি মানুষের পাঠানো টাকায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৪ হাজার কোটি ডলার।
তবে, করোনার কারণে গত ছয় মাসে দেশে ফিরেছেন প্রায় দেড় লাখ প্রবাসী। এই সময়ে যাদের সঞ্চয়ও শেষের দিকে। অন্যদিকে ফুরিয়ে আসছে ছুটির মেয়াদও। কিন্তু, কর্মক্ষেত্রে ফিরতে পড়তে হচ্ছে নানা জটিলতায়। এমনিক বিমান টিকেট ও ভিসার মেয়াদ বাড়াতে নামতে হচ্ছে রাজপথে।
বিআইডিএসের জ্যেষ্ঠ গবেষক নাজনিন আহমেদ মনে করেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর প্রস্তুতির অভাবেই এই সঙ্কট। যা দ্রুত সমাধান করতে না পারলে দুশ্চিন্তা বাড়বে অর্থনীতিতে।
করোনাকালে ধারাবাহিক ভাবে প্রবাসী আয় বাড়লেও বর্তমান পরিস্থিতির ফলে প্রবৃদ্ধি থেমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড. আতিউর রহমান। এই অবস্থায়, কুটনৈতিক প্রচেষ্টার পাশাপাশি নীতি সমন্বয়ের ওপর জোর দেন তিনি।
বিদেশে ফিরতে চাওয়া প্রবাসী শ্রমিকদের চার ভাগের তিনভাগই সৌরি আরবের। এছাড়াও তালিকায় আছে আরব আমিরাত, কাতার এবং ইউরোপের কয়েকটি দেশ।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও লিংকে: