বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে অর্থনৈতিক এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ঋণের কিস্তি পরিশোধের মেয়াদ না বাড়ালে রপ্তানিসহ বিভিন্ন খাতেই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তো। ব্যবসায়িরা ভালো থাকলে ব্যাংকগুলোও ভালোভাবে চলবে। আমরা আমদানি করছি, এখনই এলসিগুলোর নিষ্পত্তি করতে পারবো না। বিভিন্ন জায়গায় বাধাগ্রস্ত হবে। যেই মুহূর্তে লোনটি ক্লাসিফাইড হবে, সেই মুহূর্তে স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। এই মুহূর্তে আমার মনে হয়, এটা করা ঠিক হবে না। করোনাকালে তাদের (ব্যবসায়ীদের) সাহায্য করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
বর্তমানে সাময়িকভাবে লাভ কিছুটা কম হলেও পরবর্তীতে ব্যাংকগুলোই লাভবান হবে বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
এদিকে আজকের অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আর সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদনের জন্য চারটি ও বাতিলের জন্য একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।