জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশের মতো দেশগুলো করণিয় নির্ধারণ নিয়ে দুই দিনের সেমিনারের বিস্তারিত তুলে ধরতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন। সেমিনারে অংশ নিতে ঢাকা আসছেন, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্রপতি ড. হিলদা হেইনে, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন ও বিশ্বব্যাংকের সিইও ক্রিস্টালিনা জর্জিওভা। পরে পরিদর্শন করবেন কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প।
সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রীর দাবি, চীনের কাছে মিয়ানমার রাজনৈতিকভাবে ওয়াদাবদ্ধ সংকট সমাধানে।
ডিক্যাব আয়োজনে ঢাকার যুক্তরাজ্যের হাইমিশনার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের মধ্য দিয়ে সংকট সমাধানের নতুন উপায় বেরিয়ে আসবে।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফর নিয়ে ৪ পৃষ্ঠার যৌথ ঘোষণা প্রকা করেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে মিয়ানমারে দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আলোচনার সুযোগ তৈরিসহ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে চীন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে জানান, আগামী মঙ্গলবার ঢাকায় জলবায়ু পরিবর্তনে বৈশ্বিক অভিযোজন বিষয়ক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নিতে ঢাকা আসছেন মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্রপতি ড. হিলদা হেইনে। সঙ্গে থাকবেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন ও বিশ্বব্যাংকের সিইও ক্রিস্টালিনা জর্জিওভা।
এছাড়া দেশি-বিদেশি জলবায়ু বিশেষজ্ঞরাও বৈঠকে অংশ নেবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রী। বৈঠক শেষে আগামী ১০ জুলাই কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যাবেন হিলদা হেইনে ও বান কি মুন।