আর পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ ঘটনায় সদর থানার ওসি ওবায়দুল হককে প্রত্যাহার এবং এসআই করামুল হককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ। এমন অভিযোগে ৫ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করতে যান ভুক্তভোগী। কিন্তু অভিযুক্তর সাথে বিয়ে দিয়ে মিমাংসা করে পুলিশ। বিষয়টি জানাজানি হলে শুরু হয় তোলপাড়। ফলে ৯ সেপ্টেম্বর আবারও ওই নারীকে থানায় ডেকে নিয়ে মামলা নেয় পুলিশ।
এ ঘটনার বিচার দাবিতে পাবনা শহরে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন সংগঠন।
এ ঘটনা এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত রাসেল ও দাপুনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা শরিফুল ইসলাম ঘন্টুসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।