গতকাল রবিবার (৭ জুলাই) অভিযুক্ত চিকিৎসক তপন কুমার মন্ডল ও নার্স কুহেলিকা গোপালগঞ্জ আমলী আদালতে জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু বিচারক তা নামঞ্জুর করেন। এর আগে অভিযুক্ত চিকিৎসকসহ দুই নার্স হাইকোর্ট থেকে ৮ সপ্তাহের জামিন নেন। আর অভিযুক্ত আরেক নার্স শাহনাজ পারভীন আদালতে হাজির হননি।
গত ২০ মে পিত্তথলির পাথর অপারেশনের জন্য গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন মরিয়ম সুলতানা মুন্নি। কিন্তু অপারেশনের আগেই তাকে ভুল ইকজেকশন পুশ করেন কর্তব্যরত নার্স। এরপর থেকেই অচেতন ওই শিক্ষার্থী।