মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) সকালে শুরু হয়ে এ অভিযান চলে দুপুর পর্যন্ত। এতে অর্ধশত স্থাপনা ভেঙে দেয়া হয়। এ নিয়ে দুদিনে ভেঙে দেয়া হলো আড়াইশোর বেশি স্থাপনা। উদ্ধার করা হয়েছে নদীর প্রায় ২৫ একর জায়গা। পাঁচমাস বন্ধ থাকার পর সোমবার এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।
বন্দর কর্মকর্তারা জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর জায়গাটিতে একটি কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণ করার কথাও জানান তারা।