চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস গঠিত তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানে তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি উঠে আসে।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে কাস্টমস কমিশনারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদনটি দাখিল করা হয়। এতে বলা হয়, গেল ডিসেম্বরে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ব্যাগেজ রুলে আসা ১২টি চালান শুল্ক ফাঁকি দিয়ে খালাসের আভিযোগ ওঠে। তবে তদন্তে নেমে ১৬টি চালানের সন্ধান পায় কমিটি।
আর এ কাজের সাথে ওয়াটার ওয়েজ নামের একটি সিএন্ডএফ প্রতিষ্ঠান জড়িত। যাকে সহযোগিতা করেছে বিমানবন্দরের কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।