সূচকের সাথে কমেছে গড় লেনদেন। প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন হয়, সপ্তাহের সর্বোচ্চ ৩শ ৫৮ কোটি টাকা। সপ্তাহের সর্বনিম্ন ২শ ৫১ কোটি টাকা লেনদেন হয় মঙ্গলবার। পরের দুই কার্যদিবসে বাড়ে লেনদেন।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বাড়ে ১২২টির; কমে ১৯৫টির। আর অপরিবর্তিত ছিলো ৩৩টির দর। সপ্তাহের ব্যবধানে ১৩৬ কোটি টাকা কমে গড় লেনদেন নামে, ২শ ৯২ কোটি টাকায়।
ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল - ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
আর দাম কমার শীর্ষে ছিল - এস.এস. স্টিল লিমিটেড, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, এসকোয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেড, ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
এদিকে, সূচকের নিম্নমুখী ধারা ছিলো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ- সিএসইতেও। প্রথম কার্যদিবসে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ছিলো ১৬ হাজার ১শ ৭৩ পয়েন্ট। পরের ৩ কার্যদিবসে সূচক কমে, মোট ২৬১ পয়েন্ট। তবে বৃহস্পতিবার ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে সপ্তাহ শেষ হয়, ১৬ হাজার ১ পয়েন্টে যা আগের সপ্তাহের চেয়ে ১৮৫ পয়েন্ট কম।
সূচকের সাথে কমেছে গড় লেনদেন। প্রথম কার্যদিবসে লেনদেন হয় সপ্তাহের সর্বোচ্চ ২২ কোটি টাকা। সপ্তাহের সর্বনিম্ন ১১ কোটি টাকা লেনদেন হয় বুধবার।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বাড়ে ৯৯টির, কমে ১৬৭টির। অপরিবর্তিত ছিল ২০টির দাম। আগের সপ্তাহের তুলনায় ৬ কোটি টাকা কমে গড় লেনদেন হয় ১৬ কোটি টাকা। দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই কমেছে অধিকাংশ শেয়ারের দাম।